আর যাতে করে করে শক না থেতে হয় তার জন্যই আমার আজকের এই লেখা



বিদ্যুতের শক কে কে খেয়েছো? আচ্ছা কেমন লাগে খেতে, কমেন্টে জানিয়ে রেখো কিন্তু।
যাই হোক আর যাতে করে করে শক না থেতে হয় তার জন্যই আমার আজকের এই লেখা।
অসাবধানতা বশত অথবা যান্ত্রিক গলযোগের কয়ারনেই মানুষ শক খায়।মানুষের শরীরের রেজিস্ট্যান্স কিন্তু খুব বেশী প্রায় দুই মেগা ওহম এর কাছাকাছি।এই জন্য ৫০-৬০ ভোল্টেও মানুষ তেমন শক অনুভব করে না। কিন্তু ভোল্টেজ ১৫০ এর বেশি হলেই মানুষ ভাল রকম শক অনুভব করতে পারে।
মানুষ যখন শক খায় তখন মানুষের শরীরের ভিতর দিয়ে কারেন্ট মাটিতে প্রবাহিত হতে থাকে, এটাকে বলে লিকেজ় কারেন্ট।থিওরি অনুযায়ী এটা পূর্বেকার লোড কারেন্টে পরিবর্ত্ন।এই ডিফারেন্সিয়াল কারেন্ট কে সেন্স করে পাওয়ার সাপ্লাই কে অফ করে দেয় “জি এফ সি আই”।


এর পুরো নাম হল গ্রাউন্ড ফল্ট সার্কিট ইন্টারাপ্টার।
সাধারনত দু রকমের জি এফ সি আই দেখতে পাওয়া যায়।একটা আউটলেট সকেটের মতো দেখতে, আর একটা এম সি বি এর মতো দেখতে।
সিঙ্গেল লোকেশন অথবা মাল্টি লোকেশ্ন প্রোটেকশন দুভাবেই ব্যবহার করা যায় একে।
                    
how GFCI works

মাল্টিলোকেশনের জন্য ইউজ করলে ডাউনস্ট্রীম সমস্ত সাপ্লাই ডিস কানেক্টেড হবে,তাই অনেকে একে সিঙ্গেল লোকেশনের জন্যই ব্যবহার করা পছন্দ করে।
বাড়িতে সাধারনত কিচেন এবং বাথরুমের ওয়ারিং এ এটা লাগানো হয়, জল নিয়ে যেহেতু কাজ করবার তাই শক লাগার চান্স টা থেকেই যায়।মিক্সার গ্রাইন্ডার থেকে শুরু করে মাইক্রোওয়েভ ওভেন আরও কত রকমের ইলেক্ট্রিক্যাল এপ্লায়েন্স ব্যবহার হচ্ছে আজকাল।তাই শতর্কতা নেওয়া জরুরী।
By-Abhijit Maity








Comments