বিদ্যুৎ কী? এটাই কী জীবন?
বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন যখন মেঘের বিদ্যুৎ কে মাটিতে টেনা নামিয়ে
ছিলেন, সেদিনো তার কাছে বিদ্যুতের রহস্য ছিলো স্পম্পূর্ন অজানা। আজ ও কী আমরা পেরেছি
প্রানের রহস্য উদ্ঘাটন করতে?
হাইড্রোজেন আর অক্সিজেনের পরমানুগুলো সেদিন সাহায্য নিয়েছিলো
একটা ইলেক্ট্রিক স্পার্কের, আর বিদ্যুৎ তার শক্তি বিলিয়ে দিতে কার্পন্য করেনি, সৃষ্টি হল জলকনার।সেই থেকে শুরু বিবর্তনের, জল থেকে সৃষ্টি প্রান,আজ আমাদের
জীবন যে শক্তির প্রাচুর্যে ভরফুর সেই শক্তি কার? হাজার হাজার পারমানবিক বিস্ফোরনের
শক্তি তরঙ্গের আকারে ধেয়ে আসে পৃথিবীর দিকে।এই পরমানুর অভ্যন্তরিন বিপুল শক্তির
উৎস আসলে তড়িৎ কনার আকর্শন বল।
আমাদের শরীরের সকল কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রিত হয় ব্রেইন
থেকে পাঠানো ইলেক্ট্রিক্যাল সিগ্নাল এর মাধ্যমে, আমাদের হৃদয় প্রতিমূহুর্ত
স্পন্দিত হয়ে আমাদের বাচিয়ে রেখেছে, তার স্পন্দন ও নিয়ন্ত্রিত হয় ইলেক্ট্রিক্যাল
সিগ্নাল দিয়ে। আজকে কৃত্রিম হার্ট কন্ট্রোলার পেসমেকার ইলেক্ট্রিক্যাল
ইঞ্জিনিয়ারিং এর অনবদ্য আবিষ্কার।
মানুষের ব্রেন কেও বাইরে থেকে নিয়ন্ত্রনের প্রযুক্তিও
আবিষ্কার হয়েছে ইলেক্ট্রিক্যাল পালস দিয়ে।
আর চিকিৎসা র নতুন দিগন্ত ক্লোনিং , টেস্টটিউব বেবী,
আর্টিফিসিয়ান অর্গান আরও কত কী, ক্লোনিং এর সময় প্রথম কোশ বিভাজনের জন্য মাদার সেল
কে স্টিমুলেট করতে প্রয়োজন পড়ে একটা ইলেক্ট্রিক স্পার্কের শক্তির। জীবন শুরু
ইলেক্ট্রিসিটি দিয়ে, কন্ট্রোল ইলেক্ট্রিসিটি দিয়ে, আর মৃত্যুর পরে?
এখানেও ইলেক্ট্রিক্যাল এনার্জী নিয়ে একটা থিওরী আছে।
তোমরা জানতে কী আগ্রহী?তা হলে পরের পোষ্ট হবে এটা নিয়ে।কমেন্টে জানিও তোমাদের
মতামত।
লেখা-অভিজিৎ মাইতি
Comments
Post a Comment