আজকের পোষ্ট ডিজেল লোকোমোটীভ নিয়ে।

এর আগে বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রিক লোকোমোটিভ নিয়ে পোষ্ট হয়েছে আজকের পোষ্ট ডিজেল লোকোমোটীভ নিয়ে
নাম দেখেই বোঝা যাচ্ছে "ডিজেল" হল ইঞ্জিনের মূল চালিকা শক্তি সায়েন্টিস্ট রুডলফ ডিজেল প্রথম ডিজেল ইঞ্জিনের প্রোটোটাইপ তৈরি করেন ১৮৯২ খ্রিষ্টাব্দে
তার পর থেকেই এই ইঞ্জিন বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়েছে, কালক্রমে এসেছে রেলওয়ে ট্র্যকশনেও


ডিজেল লোকোমোটিভ মেইনলি দু রকমের হয়ে থাকে
(১) ডিজেল মেকানিক্যাল = এই পদ্ধতিতে ইঞ্জিনের মেকানিক্যাল পাওয়ার আউটপুট বিভিন্ন রকম গিয়ার সিস্টেমের সাহায্যে চাকায় ট্র্যান্সফার করা হয় এটা খুবি পুরানো পদ্ধতি, ব্যবহার কম
(২) ডিজেল ইলেকট্রিক = আগের পদ্ধতিটির কিছু সমস্যা আছে যেমন, যেমন ট্রেন কে থামালেও ইঞ্জিন থামানো চলবেনা এই রকম বড় ইঞ্জিনে এমন গিয়ার অপারেট করা অসুবিধাজনক ডিজেল ইঞ্জিন একটা স্পেসিফিক রেঞ্জ এর স্পীড এবং লোড এর মধ্যে এফিসিয়েন্ট তাই এই পদ্ধতিতে স্পীড কন্ট্রোল করা অসুবিধাজনক এই সমস্যাগুলির সমাধানে ইঞ্জজিনিয়ার রা তৈরি করেছে নতুন এক পদ্ধতি নাম, ডিজেল ইলেকট্রিক প্রোপলশন এই লোকোমোটিভে ডিজেল ইঞ্জিন একটা ডিসি জেনারেটর কে চালায়, এরপর বাকিটা ইলেকট্রিক লোকোমোটিভের মতোই কাজ করে
একই পদ্ধতিতে এমন কিছু লোকোমোটিভ বানানো হচ্ছে যা ইলেক্ট্রিসিটি এবং ডিজেল দুটোতেই চলতে পারে


   

Comments